নাহিদ জানান, গণ স্বাক্ষর কপির সাথে উক্ত মন্ত্রণালয়/প্রতিষ্ঠান বরাবর একটি চিঠি সংযুক্ত আছে। তাতে উল্লেখ আছে, ইভ্যালি অনলাইন কেনাকাটা জন্য বাংলাদেশের সবচেয়ে সেরা ও জনপ্রিয় ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম। ব্যবসার পরিধি বড় হলে কিছু অভিযোগ বা সমন্বয়হীনতা হতে পারে। কয়েকটি অভিযোগের ভিত্তিতে জনাব রাসেল ও শামিমা নাসরিন কারাগারে আছে, যা আমাদের জন্য অত্যন্ত দুঃখজনক। বিগত দিনে বিশেষ করে করোনাকালীন লকডাউনে ইভ্যালির অনলাইনে ব্যবসা চলমান রাখে এবং ভোক্তাদের জীবনযাত্রা সহজ করে দেশের অর্থনীতির চাকা সচল রেখে অর্থসামাজিক উন্নয়নে অসামান্য অবদান রেখেছে। তাদের অবর্তমানে ইভ্যালির স্বাভাবিক কার্যক্রম বন্ধ থাকায় আমাদের(মার্চেন্ট) চলমান ব্যবসা বন্ধ ও বকেয়া টাকা হুমকির মুখে। মার্চেন্টদের ওয়্যার হাউজ ডেলিভারির জন্য প্রস্তুতকৃত পন্য সামগ্রী নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা ও ভোক্তারা তাদের অর্ডার কৃত পণ্য পাওয়া থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।