তিনি আরো বলেন, রাসেল ও নাসরিন দম্পত্তির একটি ৭/৮ বছরের পূত্র সন্তান রয়েছে যার সিভিয়ার অটিজম রয়েছে। এই শিশুটি মা-বাবা ছাড়া সবাইকে ভয় পায়, কারো সাথে কথা বলতে চায়না। গত ১০ টি দিন এই শিশুটি কিভাবে রয়েছে তা শুনলে যে কারো হৃদয় যন্ত্রণায় ভ’রে উঠবে।
মিসেস নাসরিনকে খুব সহজেই জামিন দেয়া যেতে পারতো শুধু শিশুটির কথা মাথায় রেখে। এই ব্যাপারে আইনজীবি আদালতে বিশদ সাবমিশনও দিয়েছিলেন। আদালত এটি বিবেচনায় নেয়নি। অসম্ভব অসম্ভব শক্ত সিদ্ধান্তে গেছে আদালত। আদালতের প্রতি সমস্ত সম্মান ও শ্রদ্ধা রেখেই বলছি, এই সিদ্ধান্ত অমানবিক।
মিসেস নাসরিন পাসপোর্ট সারেন্ডার করবেন বলেছেন,আদালতের যা শর্ত সব মেনে নেবেন বলেও জানিয়েছেন। এর পরেও জামিন না দেয়াটা আমাদের বিষ্ময় যাগায় এবং একইসাথে নানাবিধ প্রশ্নেরও সামনে এনে দাঁড় করায়।