তিনি বলেন, আমাদের বিরুদ্ধে দায়ের হওয়া সব মামলা মূলত গ্রাহকের পাওনা পরিশোধে বিলম্ব হওয়ার অভিযোগ এবং চেক ডিজঅনার সম্পর্কিত। আমাদের বিরুদ্ধে চেক ডিজঅনারের যতগুলো মামলা হয়েছে, সেগুলো খুবই সামান্য। সর্বমোট প্রায় ২০ কোটি টাকা পাওনার মামলা হয়েছে। তবে অধিকাংশ গ্রাহক ইভ্যালির পক্ষে রয়েছে, আস্থা রেখেছে। মো. রাসেল যেসব মামলায় আটক রয়েছেন, সেগুলো সর্বমোট দেড় কোটি টাকার মামলা।
শামীমা নাসরিন বলেন, যারা মামলা করেছেন শুধু তাদেরই অর্থ ফেরত দেওয়া নয়, আমরা চাই সবার অর্থই ফেরত দিতে। আমরা যেহেতু বিজনেস করার সুযোগ পেয়েছি, মহামান্য আদালত লাখ-লাখ গ্রাহক এবং বিক্রেতার স্বার্থে শিগগিরই মো. রাসেলকে জামিন দেবেন বলে আমরা আশা করি। আমরা যেকোনো শর্তে জামিন প্রার্থনা করব।
মোট আটটি মামলায় মো. রাসেল আটক রয়েছেন জানিয়ে তিনি বলেন, চেকের কিছু মামলা যেগুলো জামিনযোগ্য, সেগুলোর জামিন প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে। এরকম মামলার সংখ্যা ১৫টি। আমরা সবাই কামনা করি যেন এ ব্যাপারে পজিটিভ কোনো আপডেট গ্রাহকদের আমরা দিতে পারি।