ইভ্যালি নিয়ে প্রথম আলোতে প্রকাশিত সংবাদের ব্যাখ্যা।
গত ২৪ আগস্ট দৈনিক প্রথম আলোর প্রথম পৃষ্ঠায় ‘ডিজিটাল ব্যবসার নতুন ফাঁদ ই–ভ্যালি’ শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদটি আমার দৃষ্টিগোচর হয়েছে। সংবাদে বাংলাদেশের সেরা ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালি সম্পর্কে নানান পরিসংখ্যান তুলে ধরা হয়েছে। সংবাদটি আপাতত দৃষ্টিতে খুব বেশি নেতিবাচক মনে না হলেও চটকদার শিরোনাম দিয়ে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করা হয়েছে। সংবাদে কোথাও স্পষ্ট করে কোনো অভিযোগ না থাকলেও ‘হতে পারে’ ‘আশঙ্কা করছেন’ বলে অনেক সম্ভাবনার কথা বলা হয়েছে। কিছু জাগায় পরিসংখ্যানগত ভুল তথ্যও দেয়া হয়েছে। ইভ্যালি নিয়ে প্রথম আলোতে প্রকাশিত সংবাদটির ব্যাখ্যা এখানে উপস্থাপন করছি।
ইভ্যালির পেইড আপ ক্যাপিটাল ইতোমধ্যে ১ (এক) কোটি টাকা করা হয়েছে। চলতি বছরের মার্চ মাসে এটা করা হয়েছে। আমাদের অফারগুলো দেওয়া হয় নতুন একটি স্টার্টাপ হিসেবে বাজারে জায়গা করার জন্য। কারণ স্টার্টাপ এবং প্রযুক্তিগত প্ল্যাটফর্মের সাথে সাধারণ মানুষ পরিচিত ছিল না। ‘গ্র্যাব’ বা গো-চেকের মতো রাইড শেয়ারিং প্ল্যাটফর্মগুলো প্রথমে গ্রাহকদের বিনামূল্যে রাইড অফার করেও গ্রাহক আকৃষ্ট করতে পারছিল না। আমরা ইভ্যালিতেও প্রথম দিকে যখন অফার দেই তখনই গ্রাহকেরা ইভ্যালিতে মুহুর্মুহু অর্ডার দেওয়া শুরু করে বিষয়টি মোটেও এমন না। গ্রাহকদেরকে নতুন একটি প্ল্যাটফর্মে নিয়ে আসা, প্রযুক্তির সাথে পরিচিত করানোর মতো উদ্দেশ্যই ছিল অফার দেওয়ার মূল কারণ। ভিন্নরকম কোন উদ্দেশ্য আমাদের কখনই ছিল না, এখনও নেই।
সংবাদে একজন স্বনামধন্য সরকারি কর্মকর্তার ফেসবুক স্ট্যাটাসকে একটি বক্তব্য আকারে উপস্থাপন করা হয়েছে। উক্ত স্ট্যাটাসটি ওই কর্মকর্তার একটি ‘ব্যক্তিগত অভিমত’ ছিল যা তার নিজস্ব ধারণাপ্রসুত। প্রতিবেদন থেকে আমাদের অনুমান, স্ট্যাটাসটি বক্তব্য আকারে নেওয়ার আগে তার সাথে আলোচনা করা হয়নি।
কিছু পণ্য গ্রাহকদের ডেলিভারি দিয়ে বাকি বেশিরভাগ পণ্যই গ্রাহকদের দেওয়া হয় না– এমন যে বিষয়টি প্রতিবেদনে উপস্থাপন করা হয়েছে সেই বিষয়টিও সত্য নয়। কারণ এমনটা না হলে আমাদের আজ যে অগ্রগতি সেটা আমরা অর্জন করতে পারতাম না। ব্যবসার অন্যতম মূল চালিকাশক্তি গ্রাহক। আমরা যদি বেশিরভাগ গ্রাহককেই পণ্য না দিতাম তাহলে গ্রাহকেরাই আমাদের থেকে মুখ ফিরিয়ে নিতো। এত বিশাল সংখ্যক গ্রাহক শ্রেণী আমরা অর্জন করতে পারতাম না।
ক্যাশব্যাকের ফরম্যাট এই কারণেই করা হয়েছে যে, ইভ্যালি একটি মার্কেটপ্লেস যেখানে ক্রেতা-বিক্রেতার সমাগম দরকার হয়। প্রায় সবধরনের পণ্য ও সেবার বিক্রেতাদের বিক্রয় নিশ্চিত করার জন্যই ‘ক্যাশব্যাক’ এর মতো অফার দেওয়া হয়েছে। ক্যাশব্যাকের যাবতীয় শর্তাবলী গ্রাহকদের জন্য সর্বদা উন্মুক্ত। ইভ্যালিতে এখন যে পরিমাণ সেলার তথা বিক্রেতা আছেন তা আমাদের মতো সমসাময়িক অনেক দেশি-বিদেশি ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের নেই। মাত্র দুই বছরেরও কম সময়ে আমরা এই সফলতা অর্জন করেছি। এদের মাঝে প্রায় দুই হাজারের মতো এক্সপ্রেস শপ ব্যবসায়ীরা আছেন। করোনাকালীন সময়ে ফিজিক্যাল শপ যেখানে বন্ধ হয়ে যাচ্ছিল তখন আমাদের প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে এসব সেলাররা তাদের ব্যবসা অব্যাহত রাখার পথ খুঁজে পান। এছাড়াও দেশের বিভিন্ন স্বনামধন্য এবং বড় পরিমাপের প্রতিষ্ঠানসহ প্রায় ২০ হাজার সেলার আছেন।
সেলাররাও অনেক সময় ই-কমার্স প্র্যাকটিসের সাথে পরিচিত না। ফলে কিছু সময় আমাদের পণ্য ডেলিভারি হতে সময় লেগেছে। তবে পণ্য বা পণ্যের মূল্য কোনটিই গ্রাহক ফেরত পাননি এমন ঘটনা ঘটেনি। প্রথম আলোর প্রতিবেদন অনুসারেই, আমরা প্রায় ১৫০০ কোটি টাকা মূল্যের পণ্য বিক্রি করেছি অর্থাৎ পণ্য দিয়েছি। আরেকটি বিষয় হচ্ছে, অর্ডারের সংখ্যা অনেক বেশি হওয়াতে কিছু গ্রাহক আগে এবং দ্রুত পণ্য পেয়ে যান। আর কিছু গ্রাহক হয়তো তুলনামূলকভাবে দেরিতে পান। তবে এর মাঝে গ্রাহক তাদের একাউন্টে ইভ্যালি ব্যালেন্স পেয়ে যান এবং সেই ব্যালেন্স ব্যবহার করতে পারেন। এমনও দেখা গেছে, গ্রাহক অর্ডারকৃত পণ্য পাওয়ার আগেই ক্যাশব্যাকের টাকা দিয়ে অন্য কোন পণ্য কিনে ডেলিভারি পেয়ে গেছেন। অর্থাৎ অর্ডারকৃত পণ্যের মূল্যের সমপরিমাণ অন্য কোন পণ্য গ্রাহক সহজেই ভোগ করছেন। আর দেরিতে পণ্য পাওয়ার যে অভিযোগ তা আমাদের অর্ডারের তুলনায় খুবই কম; যা ১ শতাংশের নিচে।
ইভ্যালি থেকে গ্রাহকেরা কেনাকাটা করলে ইভ্যালি বিক্রেতাদের কাছ থেকে একটা কমিশন নিয়ে থাকে। যেহেতু একসাথে অর্ডারের সংখ্যা অনেক বেশি থাকে তাই কমিশনের অংকটাও বড় সংখ্যায় হয়। এই কমিশনকেই আমরা ক্যাশব্যাকের মতো অফারে দিয়ে থাকি। অনেক বড় বড় ব্র্যান্ড কোম্পানি তাদের পণ্যের মূল দামের থেকে ছাড় দিতে চান না। সেসব ব্র্যান্ডের পণ্য বিক্রি করতে তাই ক্যাশব্যাক ছাড়া আর কোন ছাড় দেওয়ার সুযোগ থাকে না। সেটাকে আমরা ‘কাস্টমান একুজেশন কস্ট’ থেকে বিনিয়োগ আকারে খরচ করি। আমাদের আইনজীবীদের পরামর্শ অনুযায়ী, এই অফার পলিসি দেশের কোম্পানি আইন এবং অন্যান্য সকল প্রচলিত আইনকে ভঙ্গ করে না।
দুদকে অভিযোগকারী ব্যক্তি হিসেবে যার বক্তব্য নেওয়া হয়েছে অর্থাৎ জনৈক আমান উল্লাহ চৌধুরীর কাছ থেকে যে বক্তব্য নেওয়া হয়েছে সেটা আমাদের দৃষ্টিতে ‘গ্রহণযোগ্য’ মনে হয়নি। এই ব্যক্তির বিরুদ্ধে খোদ অভিযোগ আছে যে, তিনি যুক্তরাষ্ট্র-ভিত্তিক আমাজন টেকনোলজিসের আদলে ‘আমাজন বাংলাদেশ’ নামে আরেকটি প্রতিষ্ঠান চালু করেছেন। তিনি নিজেকে ‘বাংলাদেশে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ অনলাইন প্ল্যাটফর্ম আমাজনের প্রতিষ্ঠাতা ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক পরিচয় দিয়ে থাকেন। এ বিষয়ে দেশের মূল ধারার শীর্ষ পর্যায়ের দৈনিক পত্রিকা, টেলিভিশন ও অনলাইনে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। এমন ব্যক্তির তথাকথিত বক্তব্য গ্রহণযোগ্য হতে পারে না।
পণ্য সরবরাহ নিয়ে আবারও বলতে হচ্ছে যে, এখানে হাজার হাজার বিক্রেতা এবং লাখ লাখ গ্রাহক রয়েছেন। প্রতিদিন আমরা হাজারের অংকে সফল ডেলিভারি দিচ্ছি গ্রাহকদের। এরপরেও এ বিষয়ে যে অভিযোগ আছে, তা পৃথিবীর অন্যান্য উন্নত দেশেও প্রতিষ্ঠিত বড় বড় ই-কমার্সগুলোতে থাকা অভিযোগের মতোই। আমাজন বা ফ্লিপকার্টের ফেসবুক পেইজে গিয়েও দেখা যায় সহজেই। বিশ্বের স্বনামধন্য এবং প্রতিষ্ঠিত ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানগুলো যেভাবে রিটার্ন-রিফান্ড পলিসি নিয়ে কাজ করে আমরাও সেভাবে কাজ করে যাচ্ছি।
এরপরেও গ্রাহকদের সেবা বিশেষ করে ডেলিভারি এবং রিফান্ড ইস্যু সমাধান করার জন্য আমরা প্রতিনিয়ত আমাদের লোকবল বাড়িয়ে যাচ্ছি। বিপুল সংখ্যক গ্রাহকদের লাখ লাখ অর্ডার সম্পর্কিত বিষয় সমাধানের জন্য বিশাল লোকবল, অফিস স্পেস দরকার। আমাদের যাত্রাকাল দুই বছরেরও কম সময়। তারপরেও আমরা আমাদের কলেবর বৃদ্ধিতে কাজ করে যাচ্ছি। বর্তমানে আমাদের কল সেন্টারে ৭০ জন, কোয়েরি ম্যানেজমেন্টে ৭০ জন এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম তদারকির জন্য ৫০ জনের একটি টিম কাজ করে যাচ্ছে। আমরা অনুধাবন করি যে, এই লোকবল অপ্রতুল। তবে আমরা প্রতিনিয়ত চাকরি প্রার্থীদের ইন্টারভিউ নিয়ে যাচ্ছি। আমরা কথা দিচ্ছি, আগামী ৫ মাসের মধ্যে চার গুণ করার পরিকল্পনা রয়েছে।
ভোক্তা অধিকারে আমাদের নিয়ে যেসকল অভিযোগ আসে সেগুলোর মধ্যে যেগুলো সমাধানযোগ্য, আমরা দ্রুতই সেগুলো সমাধান করে দেই। তারপরেও আমরা দুঃখ প্রকাশ করছি। তবে বাস্তবতা অনুধাবনের আবেদন আমরা করছি যে, মাসে ১০ লাখ অর্ডার নিয়ে কাজ করা প্রতিষ্ঠানে দিনশেষে কিছু অভিযোগ থাকবেই। প্রায় দুই দশকের কোম্পানি আমাজনেও এধরনের সমস্যা আছে। তার বিপরীতে একটি দেশিয় প্রতিষ্ঠান এবং নতুন একটি স্টার্টাপ হিসেবে আমরা এই বিষয়ে সংশ্লিষ্ট সকলের সহযোগিতা কামনা করছি।
ই-কমার্স নীতিমালা নিয়ে যে বিষয়টা প্রতিবেদনে উঠে এসেছে আমরা সেটিকে সাধুবাদ জানাই। এর আগ পর্যন্ত আমরা ই-ক্যাবের সদস্য প্রতিষ্ঠান হিসেবে তাদের দেওয়া দিক নির্দেশনা অক্ষরে অক্ষরে পালন করে কাজ করে যাচ্ছি। ভবিষ্যতে কোন নীতিমালা আসলে আমরা সেটাকে সাধুবাদ জানাই। এটা সামগ্রিক ইন্ডাস্ট্রির জন্য ভাল হবে বলে আমরা মনে করি।
ইভ্যালিকে ‘এমএলএম’ কোম্পানি আখ্যা দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে প্রতিবেদনে। আমরা স্পষ্টভাষায় এর প্রতিবাদ করছি এবং নিন্দা জানাই। মাল্টি লেভেল মার্কেটিং তথা বহু স্তর বিশিষ্ট বিপণনের কথা যেটা বলা হয় তার সাথে ইভ্যালির কার্যক্রমের কোন ধরনের মিল নেই। বরং পণ্যের উৎপাদক বা সরবরাহকারী পর্যায় থেকে সরাসরি গ্রাহক পর্যায়ে যেন বিভিন্ন স্তর কমে যায় সেটাই আমাদের বিজনেস মডিউল। স্তর কমিয়েই আমরা পণ্যে অফার দিয়ে গ্রাহক পর্যায়ে পৌছাতে পারি। অর্থাৎ ইভ্যালির বিজনেস মডিউল এবং এমএলএম পদ্ধতি সম্পূর্ণ আলাদা। আমরা পণ্য বিক্রি করিয়ে দেওয়ার শর্তে কাউকে কোন ধরনের কমিশন দেই না। ক্রেতা-বিক্রেতা নিজেদের মধ্যে সরাসরি পণ্য কেনাকাটা করেন। আমরা শুধু একটি প্ল্যাটফর্ম হিসেবে কাজ করি, যে প্ল্যাটফর্ম ক্রেতা-বিক্রেতার মাঝে সেতুবন্ধন হিসেবে কাজ করে। গ্রাহক এবং বিক্রেতার মধ্যেকার স্তর কমিয়েই যে মুনাফা আমরা করি সেটাকেই আমরা অফারের আলোকে বিনিয়োগ করি।
মানি লন্ডারিং এর মতো অপরাধ ইভ্যালি প্ল্যাটফর্মে হওয়ার কোন সুযোগ নেই। আমাদের এখানে গ্রাহক শুধু ডিজিটাল মাধ্যমে মূল্য পরিশোধ করতে পারেন। এখানে কোনো প্রকার ক্যাশ টাকার লেনদেন নেই। মোবাইল ব্যাংকিং, কার্ড পেমেন্ট অথবা সরাসরি ব্যাংক ডিপোজিট করতে পারেন। অর্থাৎ প্রতিটি টাকা ট্রেসেবল এবং প্রতিটি টাকার হিসেব থাকে। এখানে প্রতিটি টাকা কোথা থেকে আসছে এবং কোথায় যাচ্ছে তার হিসেব যথাযথ কর্তৃপক্ষ সহজেই নিতে পারেন। তাই মানি লন্ডারিং এর সাথে ইভ্যালির নাম জড়িয়ে প্রতিষ্ঠানের সুনাম ক্ষুণ্ণ করার প্রয়াসের নিন্দা আমরা জানাই।
প্রকাশিত সংবাদে ইভ্যালি ব্যালেন্সকে ‘ইভ্যালি ওয়ালেট’ বা ডিজিটাল ওয়ালেট আকারে দেখানোর চেষ্টা করা হয়েছে প্রতিবেদনে। আমরা স্পষ্টভাষায় বলতে চাই যে, নীতিমালা এবং আইনের আলোকে ‘ওয়ালেট’ এর সংজ্ঞা আছে তার সাথে আমাদের ‘ব্যালেন্স’ এর কোন মিল নেই। ওয়ালেটের অন্যতম শর্ত হচ্ছে, ওয়ালেটধারী চাইলেই টাকা ক্যাশ করে অন্যত্র নিয়ে যেতে পারেন বা রিচার্জ করতে পারেন। ইভ্যালি ব্যালেন্সে এই সুযোগই নেই। তাই ইভ্যালি ব্যালেন্স ওয়ালেট না
সব শেষে বলতে চাই, ইভ্যালি একটি দেশিয় উদ্যোগে এবং বিনিয়োগে পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। প্রায় ৭০০ কর্মী সরাসরি এই প্রতিষ্ঠানে কাজ করছেন। এছাড়াও প্রায় চার হাজার ইভ্যালি হিরো ফ্রিল্যান্স ভিত্তিতে কাজ করছেন। ইভ্যালির কর্মীদের মাঝে প্রায় ৪২ শতাংশ নারী কর্মী। ইভ্যালি যে শুধু মধ্যবিত্ত আয়ের মানুষদের নানান ধরনের পণ্য কেনার স্বপ্ন পূরণ করেছে তাই নয় বরং অনেক মেধাবী তরুণের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করেছে। করোনার মতো সময়ে অর্থনীতির চাকা যখন স্থবির অবস্থায় ছিল তখন অফলাইন সেলারদের অনলাইনে আসার মাধ্যমে আয়ের পথ সৃষ্টি করে দিয়েছে। বিভিন্ন সামাজিক প্রয়োজনে সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকে ইভ্যালি নিজ অবস্থান এবং সামর্থ্য থেকে অবদান রাখার চেষ্টা করেছে। এমন একটি দেশিয় প্রতিষ্ঠান যার বয়স দুই বছরও নয় তার বিষয়ে আমরা সকলের সংবেদনশীল প্রতিক্রিয়া আশা করছি। আমরা বিশ্বাস করি, আমাদের প্রতি সকলের সহযোগিতা অব্যাহত থাকলে ইভ্যালি আরও বড় হবে, সফল হবে। যার সুফল পাবে এই দেশ, এই দেশের মানুষ।
মোহাম্মদ রাসেল,
ব্যবস্থাপনা পরিচালক, ইভ্যালি ডটকম লিমিটেড।
মূল সংবাদ- আমাদের সময় ও যুগান্তর