উল্লেখ যে, গত ২৭ আগস্ট মানিলন্ডারিংয়ের অভিযোগে, বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট ৩০ দিনের জন্য ইভ্যালির সকল ব্যাংক হিসাব স্থগিত করায় ইভ্যালির ব্যাংকিং লেনদেন ও সকল প্রকার গেটওয়ে পেমেন্ট করা বন্ধ হয়ে যায়। তার একদিন পরেই ইভ্যালি তাদের অর্ডার কার্যক্রম চালুর রাখার জন্য প্রথাম COD অর্ডার প্রদ্ধতি চালু করে। যাতে গ্রাহক ৩০% ইভ্যালি ব্যালেন্স এবং ৭০% ক্যাশ কিংবা ১০০% ক্যাশ টাকা দিয়ে পণ্য অর্ডার করতে পারে। এই COD পদ্ধতিতে ইভ্যালির দুই শতাধিক এরও বেশি বিক্রেতা বিভিন্ন ডিসকাউন্ট অফারে যুক্ত হয়েছিলেন। একই সাথে রেগুলার সকল বিক্রেতাও এই পদ্ধতিতে পণ্য অর্ডার নিয়েছে, যা বিক্রেতা সরাসরি গ্রহকের কাছে পৌঁছে দিয়েছে এবং বিক্রেতা ৭০% কিংবা ১০০% ক্যাশ টাকা নিজেই সংগ্রহ করে নিয়েছেন।
~ ইভ্যালির ব্যাংক একাউন্ট খুলে দেওয়া হচ্ছে।
~ ইভ্যালিকে কোন বাঁচানোর প্রয়োজন – একজন উদ্যোক্তার গল্প!
~ মাইক্রোসফট এর বিরুদ্ধে অনাস্থা মামলা এবং ইভ্যালির জন্য শিক্ষা