সার্ভার চালু হওয়ার পরই আগের অর্ডার তথা পণ্য ক্রমান্বয়ে দেওয়া হবে বলে জানান শামীমা নাসরিন। এক প্রশ্নে জবাবে তিনি বলেন, আমাদের সিকিউরিটির জন্য একজনের কাছে পাসওয়ার্ড দেওয়া ছিল। কিন্তু আমরা এটা হারিয়ে ফেলায় আমাদের ক্ষতি হয়েছে। এখন অ্যামাজনে সঙ্গে যোগাযোগ করে এটি উদ্ধারের চেষ্টা চলছে। কিন্তু অ্যামাজনের সঙ্গে আমাদের সব কার্যক্রম চালিয়েছে রাসেল। তাই তার জামিন হলে এটি সহজে কাজ করা যাবে।
আরেক প্রশ্নের জবাবে ইভ্যালির সহ-প্রতিষ্ঠাতা বলেন, সার্ভারের পাসওয়ার্ড অফিসে এমডির টেবিলের ড্রয়ারের লকারে ছিল। যখন নতুন বোর্ড দায়িত্ব নেয় তখন সবকিছু তছনছ করে ফেলে। বিভিন্ন কাগজপত্রসহ পাসওয়ার্ডও হারিয়ে যায়। ওই সময় অফিসে কি হয়েছে সেসব বিষয়ে আমরা কিছুই জানতাম না। আর এ ধরনের পরিস্থিতি সৃষ্টি হবে তা আমাদের বোধগম্য ছিল না।
এর আগে পাসওয়ার্ড না থাকায় বহুল আলোচিত ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির সার্ভার খুলতে পারেননি আদালতের গঠিত শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের পর্ষদ।
ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে ব্যবসার বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন সহ প্রতিষ্ঠাতা শামীমা নাসরিন। আগামীতে কীভাবে প্রতিষ্ঠান চলবে তার পরিকল্পনার কথাও জানান তিনি।
সংবাদ সম্মেলন পরিচালনা করেন প্রতিষ্ঠানটির ক্রেতা সাকিব হাসান। এসময় বক্তব্য দেন ইভ্যালির সেলার মো. নাসির উদ্দিন, মো. ফয়সাল ইসলাম প্রমুখ।